কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম।সর্ব রোগের মহা ঔষধ। কালোজিরার উপকারিতা ও খাবার নিয়ম।যৌন শক্তি বাড়াতে কালোজিরা ও মধু খাওয়ার সঠিক নিয়ম।

                                                  আসসালামু আলাইকুম


১। কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম। 

কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি? গরম পানি দিয়ে খেতে হবে না ঠান্ডা পানি দিয়ে খেতে হবে?কালো জিরা এমন এক পুষ্টিকর খাবার যেটা খাবারের সঙ্গে খাওয়া যায় যেটা এমনি খাওয়া যায় ভর্তা করেও খায়া যায়।যেটা আপনি ডালের সঙ্গে মিক্স করে খেতে পারেন এছাড়া যারা কালোজিরা এমনি পানি দিয়ে খেতে চান তার পানি দিয়েও খেতে পারেন যারা হাতে ডোলে খেতে চান তারা হাতে ডোলে খেতে পারেন।পানি দিয়ে খেতে হবে এরকম কোন মানে নেই এছাড়া জারা কালোজিরার তেল এক চা চামচ এমনিতেই খেতে  চান তারা এমনিতেই খেতে পারেন বা কোন কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। আপনি যে ভাবে খেতে পারেন সেভাবে উপকার পাবেন ।এছারা আপনি কালোজিরা পান এর সঙ্গে মিশে খেতে পারেন।তাহলে আরো অনেক বেসি উপোকার পাবেন।




 ২। কালোজিরা সর্ব রোগের মহা ঔষধ।কালোজিরার উপকারিতা ও খাবার নিয়ম।




আমরা এখন এমন এক খাবার নিয়ে আলোচনা করব যাকে বলা হয় প্রাকৃতিক মহা ঔষধ,কারণ হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ সুস্থ থাকার জন্য এবং বহু রকমের অসুখ থেকে বাঁচার জন্য এই কালোজিরা সেবন করে আসছেন। প্রাকৃতিক কালোজিরায় আছে জাদুকরি এক মহা শক্তিশালী ক্ষমতা।কালোজিরা রয়েছে যাদুকরী নিরাময় ক্ষমতা ।যেমন_

১।এজমা 

২।ব্রংকাইটিজ  

৩।এলার্জি 

৪।রাইনাইটিস

৫। সর্দি ঠান্ডা

৬।কোর্ড এলার্জি 

৭।ডাস্ট এলার্জি 

৮।হাঁপানি শ্বাসকষ্ট  ইত্যাদি


এ ধরনের রোগীরা দীর্ঘদিন মেয়াদে কালোজিরা সেবন করলে যাদুকরী ফলাফল পাবেন ।

কালোজিরা রয়েছে শক্তিশালী এন্ট্রি অক্সিডেন্ট যা ফ্রী-রেডিক্যাল এর হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে ও নানা রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

কালোজিরা যেসব এন্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।

থাইমোকুইন 

কারভাক্রল 

ট্রেনেথল

টারপিনিয়ন ইত্যাদি 

এই ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার ডায়াবেটিস হৃদরোগ স্থূলতা এ ধরনের জটিল অসুখ প্রতিরোধে কার্যকরী সমাধান রাখে।যার ফলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়

।কালোজিরা রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টরল কমাতে সক্ষম বিশেষ করে এল ডি এল ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং উপকারী এসডিএল বাড়ায়।

দীর্ঘদিন  কালোজিরা সেবনে এলডিএল কম্তে থাকবে ও এস ডি এল বাড়বে। এল ডি এল কমলে ও এসডিএল বাড়লে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে ফলে উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক হৃদরোগ হার্ট অ্যাটাক ডায়াবেটিস এ ধরনের ঝুঁকি কমবে। কালোজিরা লিভার কে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে আপনি যাই খান না কেন প্রথম এটি আপনার ক্ষুদ্র অংশ থেকে রক্ত যায়,রক্ত থেকে লিভারে যায়।কালোজিরা ব্লাড সুগার কমাতে সক্ষম ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাড সুগার একটি নিয়মিত সমস্যা আপনি কালোজিরা খাবেন আপনার ব্লাড সুগারের পরিমাণ কম থাকবে  ফলে আপনি সুস্থ থাকবেন।ফলে বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া থেকে আপনাকে সাহায্য করবে কালোজিরা।কালোজিরা পাকস্থলীর ঘা হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং কালোজিরাতে রয়েছে একাধিক ক্যান্সার প্রতিরোধ করার মত ক্ষমতা।কালোজিরা একটি ক্যান্সার প্রতিরোধ এন্টিবায়োটিক ড্রাগ। আপনি যখন দীর্ঘদিন ধরে কালো জিরা সেবন করবেন তখন এই কালোজিরা আপনার ক্যান্সার প্রতিরোধে বিভিন্ন রকমের সাহায্য করবে যেমন_(

 best cancer প্যানক্রিয়াটি ক্যান্সার লাঞ্চ ক্যান্সার সারভাইকাল ক্যান্সার পোস্টেড ক্যান্সার স্কিন ক্যান্সার কোলন ক্যান্সার) 

    এ সকল নানান জটিলতা ক্যান্সার থেকে আপনাকে কালোজিরা দূরে রাখবে।সর্বোপরি কালোজিরা আপনার ইউমিনিউ সিস্টেমকে দারুন ভাবে শক্তিশালী করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।আমরা কখন সুস্থ থাকি যখন আমাদের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হয় এবং আমার কখন অসুস্থ হয়ে পড়ি যখন আমাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে তখন আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি।সবচেয়ে ভালো হয় যদি আমরা ভিতর থেকে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে পারি  আর এর জন্য কালোজিরা দারুন ভাবে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই আপনি যদি সত্যি সত্যি সুস্থ থাকতে চান তাহলে প্রতিদিন আধা চা চামচ কালোজিরা চিবিয়ে ভর্তা বা পাউডার করে খান। আমরা এটুকু বলতে পারি আপনি কিছুদিন পর উপলব্ধি করতে পারবেন যে আপনি সুস্থ হচ্ছেন এবং আপনার অসুস্থতার ভাব আগের চেয়ে বেশ কমেছে এবং আপনি দীর্ঘজীবী হবেন সুস্থ থাকবেন।





৩।যৌন শক্তি বাড়াতে কালোজিরা ও মধু খাওয়ার সঠিক নিয়ম।



পুরুষ এবং নারীর দীর্ঘদিনের জটিল যৌন সমস্যা সমাধানের জন্য ও নানান জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা পুরুষ এবং মহিলা উভয়কে এক চা চামচ মধু ও অর্ধ চা চামচ কালোজিরার মিক্স করে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে অথবা ঘুমানোর আগে সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।এভাবে কালোজিরা সেদিনের ফলে আমাদের ইউনিটি বেড়ে যায় ও টেস্টোরেন্ট হরমোন বৃদ্ধি পায়।যার কারণে আমাদের যৌনক্ষমতা যুবকদের মত বৃদ্ধি পায়।টেস্টোরেন্ট হরমোন যতো কম থাকবে ত মানুষের যৌন ক্ষমতা ও কর্ম ক্ষমতা তোত কমে যাবে।টেস্টোরেন্ট  হরমোন যত বেশি থাকবে মানুষের যৌনতা সুস্থতা ও নানা রকমের কাজ করার শক্তি ও মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে।টেস্টোরেন্ট হরমোন বিশেষ রকমের হরমোন যেটি আপনার তারুণতার শক্তি ধরে রাখে ।যা আপনি পাবেন মধু এবং কালোজিরা সেবনের মাধ্যমে।কালোজিরা কম করে হলেও ১০০ টির মত নিউটোরিয়াল পাওয়া যায় আর মধুতে আছে প্রায় ৪৫ নিউটোরিয়াল যা আমাদের শরীরের নানান রকমের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে ও আমাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।তাই আপনি চাইলে ভর্তা করে খেতে পারে অথবা কালোজিরা আপনি কোন কিছু দিয়ে মাখিয়ে খেতে পারেন অথবা কালোজিরা মধু একসঙ্গে খেতে পারে।আপনি যেভাবে খান না কেন আপনি কালোজিরা খেলে যে উপকার পাবেন তা বলা বাহুল্য যা আর কোন উপায়ে কখনোই সম্ভব না।




৪।ভোরে খালি পেটে মাত্র ৭ থেকে ১৫ দিন কালোজিরা খেলে কি হয়?



আজ থেকে আরো কয়েক হাজার বছর পূর্বে ইউনানী চিকিৎসা শাস্ত্রে কালোজিরা এবং মধুর ঔষধি উপকারিতা উল্লেখ করা হয়েছে।শুধু তাই নয় আধুনিক বিজ্ঞানীগণ গবেষণা করে দেখেছেন কালোজিরাতে নেই, এমন কোন উপাদান খুঁজে পাওয়া যায় না।অর্থাৎ যাতে সকল ধরনের উপাদান আছে ।প্রায় .১০০ উপরে নিউট্রন পাওয়া যায়।যা আমাদের নানান রকমের প্রোটিনের চাহিদা  জোগায় ও রোগ  প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শুধু তাই নয় মেডিকেল সাইন্স এর জনক ইবনে সিনা ও বলেছেন সকালে খালি পেটে ৭ দিন কালোজিরা খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়।আমরা অনেকেই জানি যে কালোজিরা কালোজিরা আমাদের অনেক উপকার করে। কিন্তু আমরা এটা জানি না যে কখন কিভাবে খেলে পারে, আমরা কোন রোগের জন্য কি উপকার পাবো।

তাহলে চলুন জেনে নেই যে কালোজিরা কখন কিভাবে খাবেন এবং আপনি কত দিনে ভালো ফলাফল পাবেন? প্রথমেই বলে নেই  কালোজিরার রয়েছে এন্টি মাইক্রো রিয়াল এজেন্ট অর্থাৎ শরীরের রোগ জীবানু ধ্বংসকারী উপাদান।কালোজিরা সঠিক পদ্ধতি  খাওয়ার নিয়ম।সকালে  হাফ চা চামচ কালোজিরাএবং এক চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।  অনেকে কিন্তু কালোজিরার তেল খান যারা তেল খান তাদেরকে বলে রাখি খালি পেটে সকালে পানি পানি পান করার ৩০ মিনিট পরে এই কালোজিরা খাবেন এবং কালোজিরা খুব ভালোভাবে চিবিয়ে খাবেন।কালোজিরার তেল খেতে পারেন কোন ধরনের ক্ষতি হবে না তবে যদি শরীরে ব্যথা থাকে তাহলে আপনাকে সকালে এই মিশ্রণ সেবন করার পাশাপাশি রাতে শরীরের ব্যথা স্থানে কালোজিরা তেল মালিশ করতে হবে।মনে রাখবেন তেল খাওয়ার চেয়েও মালিশ করার বেশি উপকার।কালোজিরা খাওয়ার জন্য আর কালোজিরার তেল আপনার শরীরের জয়েন্টের ব্যথা এবং যেকোনো ধরনের বাতের ব্যথা স্থানে মালিশ করলে খুব দ্রুত  ফোল পাওয়া যায় এবং তার পাশাপাশি যারা কালোজিরাচিবিয়ে খেতে পারেন না তারা অন্তত যদি আধা চা চামচ পরিমাণ কালোজিরা বেটে বা গুঁড়ো করে খান তাতেও কিন্তু আপন যথেষ্ট উপকার পাবেন।বিশেষ করে আপনার বুকে জমে থাকা কফ থেকে মুক্তি পাবে শ্বাসকষ্ট কমে যাবে কাশি থেকে  এলার্জি ধরনের রোগ থেকে আপনি মুক্তি পাবেন ইনশাল্লাহ ।সর্বশেষ যেটি করতে পারেন এই গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে হাফ চা চামচ কালোজিরা পাউডার মিশিয়ে খেতে পারেন।


 

৫।সর্ব রোগের ঔষধ কালোজিরার যত গুনাগুন 



 প্রাকৃতিক কালোজিরায় আছে জাদুকরি এক মহা শক্তিশালী ক্ষমতা।কালোজিরা রয়েছে যাদুকরী নিরাময় ক্ষমতা ।যেমন_

১।এজমা 

২।ব্রংকাইটিজ  

৩।এলার্জি 

৪।রাইনাইটিস

৫। সর্দি ঠান্ডা

৬।কোর্ড এলার্জি 

৭।ডাস্ট এলার্জি 

৮।হাঁপানি শ্বাসকষ্ট  ইত্যাদি


এ ধরনের রোগীরা দীর্ঘদিন মেয়াদে কালোজিরা সেবন করলে যাদুকরী ফলাফল পাবেন ।

কালোজিরা রয়েছে শক্তিশালী এন্ট্রি অক্সিডেন্ট যা ফ্রী-রেডিক্যাল এর হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে ও নানা রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

কালোজিরা যেসব এন্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।

থাইমোকুইন 

কারভাক্রল 

ট্রেনেথল

টারপিনিয়ন ইত্যাদি 

এই ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার ডায়াবেটিস হৃদরোগ স্থূলতা এ ধরনের জটিল অসুখ প্রতিরোধে কার্যকরী সমাধান রাখে।যার ফলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়

।কালোজিরা রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টরল কমাতে সক্ষম বিশেষ করে এল ডি এল ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং উপকারী এসডিএল বাড়ায়।

দীর্ঘদিন  কালোজিরা সেবনে এলডিএল কম্তে থাকবে ও এস ডি এল বাড়বে। এল ডি এল কমলে ও এসডিএল বাড়লে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে ফলে উচ্চ রক্তচাপ স্ট্রোক হৃদরোগ হার্ট অ্যাটাক ডায়াবেটিস এ ধরনের ঝুঁকি কমবে। কালোজিরা লিভার কে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে আপনি যাই খান না কেন প্রথম এটি আপনার ক্ষুদ্র অংশ থেকে রক্ত যায়,রক্ত থেকে লিভারে যায়।কালোজিরা ব্লাড সুগার কমাতে সক্ষম ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাড সুগার একটি নিয়মিত সমস্যা আপনি কালোজিরা খাবেন আপনার ব্লাড সুগারের পরিমাণ কম থাকবে  ফলে আপনি সুস্থ থাকবেন।ফলে বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া থেকে আপনাকে সাহায্য করবে কালোজিরা।কালোজিরা পাকস্থলীর ঘা হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং কালোজিরাতে রয়েছে একাধিক ক্যান্সার প্রতিরোধ করার মত ক্ষমতা।কালোজিরা একটি ক্যান্সার প্রতিরোধ এন্টিবায়োটিক ড্রাগ। আপনি যখন দীর্ঘদিন ধরে কালো জিরা সেবন করবেন তখন এই কালোজিরা আপনার ক্যান্সার প্রতিরোধে বিভিন্ন রকমের সাহায্য করবে যেমন_(

 best cancer প্যানক্রিয়াটি ক্যান্সার লাঞ্চ ক্যান্সার সারভাইকাল ক্যান্সার পোস্টেড ক্যান্সার স্কিন ক্যান্সার কোলন ক্যান্সার) 

    এ সকল নানান জটিলতা ক্যান্সার থেকে আপনাকে কালোজিরা দূরে রাখবে।সর্বোপরি কালোজিরা আপনার ইউমিনিউ সিস্টেমকে দারুন ভাবে শক্তিশালী করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


৬।কালোজিরা খাবার ১০ টি উপকার ও খাওয়ার নিয়ম খালি পেটে কালোজিরা খেলে যা হয়।



 কালোজিরা দেখতে পাচ্ছেন  এটা নিয়ে আমি  আপনাদের একদম সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবো।যেটা আজকের দিনের মর্ডান সাইন্স এটাকে মহা ঔষধ হিসেবে বলছে,আরে বলছে যে এটা একটা হারবাল মেডিসিন।কালোজিরা আপনি কি কি রোগের জন্য ব্যবহার করতে পারেন এবং কারা এটা খেলে খুব বেশি উপকার পাবেন আজকের এই পোস্টে আমি পুরো ইনফরমেশন দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।


১। বর্তমান বৈজ্ঞানিক গবেষণায় যে তথ্য বেরিয়ে এসেছে আপনি কোন কোন রোগের জন্য এবং কারা এটা,কতটা পরিমাণে সেবন করবেন বা খেতে পারেন সেটাও আপনাকে জানাবো।আপনার জন্য কালোজিরা কতটা পরিমাণ,বেশি বা  কম খাওয়া  ঠিক হবে। সেটা আপনি কিভাবে বুঝবেন।আপনার জন্য কতটা বেশি বা কম খাওয়া উত্তম হবে।

.২। কালোজিরা খাওয়ার কি কি পদ্ধতি আছে অনেকে  কালোজিরা মধু দিয়ে খায় অনেকে শুধু পানি দিয়ে খায় অনেকে ভিজিয়ে খায় আবার অনেকে  অনেকে কালোজিরা গরম ভাতের সাথে খায়। 

৩।কালোজিরার তেল খেলে কি উপকার পাওয়া যায় সেটাও আপনাকে জানাবো।

৪। আপনার জন্য কতটা বেশি বা কম খাওয়া সমর্থন হবে সেটা আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার জন্য কতটা বেশি বা কম খাওয়া উত্তম হবে। 


অনেক ব্যাপার আছে যেগুলো আপনি সসম্পূর্ণ পোস্ট না দেখলে পরিষ্কার বুঝতে পারবেন না।


# কালোজিরা কি প্রতিদিন খাওয়া যায়? 

কেউ যদি প্রতিদিন কালোজিরা খেতে চায় তাহলে কি করে খাওয়া উচিত এর কালোজিরা কোন ক্ষতিকর দিক আছে কিনা বা কালোজিরা কি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে?

কালোজিরা কখন খেলে উপকার  হবে।এটা সকালে খেতে হবে নাকি রাতে খেতে হবে?

খালি পেটে নাকি ভরা পেটে খেতে হবে?

কালোজিরা কার কারা খালি পেটে খাবে নাকারা কারা কারা ভরা পেটে খাবেন?

কালোজিরা তেল খাওয়া যাবে কিনা কিংবা কালোজিরা তেল কোন রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়?

কালোজিরা কিভাবে খেলে আপনার সহবাস ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারেন?


@ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কেন এটাকে সকল রোগের ঔষধ বলেছেন?


আপনাকে সম্পূর্ণ পোস্টটি কালোজিরা কিভাবে খেতে হবে এবং আজকে বলা নিয়ম গুলো আপনার জন্য বেস্ট হবে যারা ওষুধ খেতে খুব একটা পছন্দ করেন না তাদের বলব  এই পোস্টটি কোন ভাবে মিস করা যাবে না কেননা রাসুল সালাম বলছেন এই কালোজিরা মৃত্যু ছাড়া সকল ওষুধ ।সহি বুখারি ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদিস নাম্বার ৫২৮৫।


কিন্তু সেটা এমন নয় যে আপনার কোন একটা মারাত্মক রোগ রোগ হয়ে গিয়েছে তখন খাবেন।আপনাকে রোগ হওয়ার পূর্বে রোগ প্রতিরোধ করতে হবে। আপনার অবস্থা উন্নত করতে হবে কেননা কোন সেনাবাহিনীতে যুদ্ধে আসার পূর্বে ট্রেনিং দেওয়া হয়।যাতে সৈনিকেরা যুদ্ধের সময় সঠিকভাবে যুদ্ধ করতে পারে। আপনার শরীরে লক্ষ কোটি রোগ প্রতিরোধ বাহিনী আছে যাদেরকে আপনি যত শক্তিশালী করতে পারবেন তত আপনার শরীরের রোগ মুক্ত থাকবে এই যে আপনার বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস টিকা গ্রহণ করেন সেটার কাজ হচ্ছে আপনার শরীরে ওই রোগের কিছু দুর্বল ব্যাকটেরিয়াকে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয় ।যেন আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সেগুলোর সঙ্গেযুদ্ধ করে পরাজিত করতে শিখে যায়।পরবর্তীতে যখন ওই রোগটি সত্যিকার ভাবে আপনার শুইলে প্রবেশ করবে তখন তারা যেন তাদেরকে সাথে সাথে চিনতে পারে এবং তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত জয়লাভ করতে পারে । রোগ প্রতিরোধপ্রতিরোধ ক্ষমতা তার নিজেরই তৈরি করে আপনার দেহের রোগ ভোগের বিরুদ্ধে জয়লাভের ক্ষেত্রে বিলুপ্ত হতে পারে বা অনেকে রোগের বিরুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যুর মুখে পড়েন।

যেমন আমাদের দেহে প্রতিনিয়ত ক্যান্সার সেল তৈরি হতে থাকে আর আমাদের শরীরেররোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সেগুলোকে ধ্বংস করতে থাকে কিন্তু আপনি যদি দিনের পর দিন অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করেন সঠিকভাবে খাবার দাবার না খান সঠিক নিয়ম পানি পান না করেন তাহলে আপনার কঠিন থেকে কঠিন রোগের সম্মুখীন হতে পারেন। বেড়ে যাবে আপনার দেহের রোগ ভোগের বিরুদ্ধে জয়লাভের ক্ষমতা। সে ক্ষেত্রে বিলুপ্ত হতে পারে বা অনেকে রোগের বিরুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যুর মুখেপড়তে পারেন।



সঠিক নিয়মে কালোজির খাওয়ার পদ্ধতি একবার শিখিয়ে নিলে সারাজীবন আপনার কাজে লাগবে তাই ধৈর্য ধরে পোস্টটি পড়ুন আশা করি দারুন উপকার ও ফলাফল পাবেন। প্রায় দুই হাজার বছর আগে থেকে মানুষ এই কালোজিরার ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে আজকের দিনেও সায়েন্স এটা নিয়ে যত গবেষণা করছে তত এর নানা উপকারিতার কথা বলছেন। আপনি নিজেও গুগলের সার্চ করলে অনেক বিদেশী গবেষকের তথ্য পেয়ে যাবেন । যেমন একটি গবেষণায় কালোজিরা কে বলা হয়েছে ড্র্যাস্ট্র প্রটেক্টিভ, গ্যাসট্রো।গ্যাসট্রো কথাটার মানে হচ্ছে আমাদের পেট সম্পর্কেও।মানে আপনি খাবার খেলে খাবার ঠিকমতো হজম হচ্ছে না পেটে গ্যাস হচ্ছে কোন কিছু খাবার পরে পেট ঘাটতে শুরু করে ।সেই সমস্যাতে ড্র্যাস্ট্র প্রটেক্টিভ, গ্যাসট্রো বলে । খাবার পর গলা থেকে পেট পর্যন্ত ঢেক উঠতে থাকে  সমস্যা কমাতে সাহায্য করে কালোজিরা । দ্বিতীয় এটি আলসার হিসেবে কাজ করে কালোজিরার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টি আলসার এজেন্ট থাকে ।কালোজিরা ট্রেনটি ইনফ্লামেটরি মানে প্রদাহ বিরোধী ওষুধ হিসেবে কাজ করে। আমাদের শরীরের ভেতরে এবং বাহিরে অনেক সময় নানা রকমের ইনফেকশন বা প্রধান সৃষ্টি হয়। কারো জয়েন্টে সমস্যা হাঁটু ফুলে গেছে কেউ হয়তো কোন কাজ করতে বা খেলতে গিয়ে ব্যথা পেয়েছে তখন দেখা যায় সেখানে ইনফেকশন হয়ে যায়। এটাকে তাড়াতাড়ি কমাতে সাহায্য করবে কালোজিরা ।আবার অনেক সময় সৃষ্টি হয় রক্তনালীতে ইনফ্লামেশন অনেক সময় ব্রেন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে সে ক্ষেত্রে কালোজিরা আপনাকে ভেতরে বাহিরে সকল প্রকার প্রদাহ শারিয়ে তুলতে কাজ করেবে ইনশাল্লাহ ।এন্টি কফ হিসেবে কাজ করে কালোজিরা মনে করুন আপনার যদি কাশি হয় ঠান্ডা লেগে থাকে সর্দি লেগে যায় সে ক্ষেত্রে আপনি ওষুধ ছাড়া এটাকে দূর করতে পারেন ।সেটা কিভাবে বলছি,বলছি শুনুন গরম রং চায়ের সাথে আপনি হাফ চা চামচ কালোজিরা দিবেন একটু দারুচিনি দিবেন একটা এলাচ ঢালুন তিনটা লবঙ্গ বা লং দিয়ে দিন এবং সাথে যদি ডায়াবেটিস উচ্চমাত্রায় না থাকে তাহলে খানিকটা মধু দিতে পারেন দুই থেকে তিন চার চামচের মত একটু আদা দিয়ে

খেতে পারেন। আপনি কিন্তু ভেতর থেকে আস্তে আস্তে সুস্থ হতে শুরু করবেন আপনি অসুস্থতার প্রথম দিকে দুই থেকে তিনবার এইভাবে চা খেতে থাকুন কয়েকদিনের মধ্যে আপনার কাছে ম্যাজিক এর মত মনে হবে। এবং আপনার শরীরের অসুস্থতা গুলোকে দূর করতে পারবেন ইনশাল্লাহ ।এন্টি এনজাইটি -যাদের ডিপ্রেশন হয় এনজাইটি হয় জীবনে কোন কিছুতেই ভালো লাগে না সব সময় মনের মধ্যে অজানা হতাশা কাজ করে তাদের জন্য কালোজিরা একটি উত্তম ওষুধ হিসেবে কাজ করে। আপনার মনটাকে সব সময় ফুটন্ত ফুলের মতো সজিব এর অধিকারী করে তোলে। এবং কাজে অনেক বেশি শক্তি পাওয়া যায় ।

আমাদের দেহের প্রতি রক্ষা কালোজিরায় যে সকল পুষ্টি উৎপাদন রয়েছে তা হলো প্রোটিন ভিটামিন বি নিয়াসিন ক্যালসিয়াম আয়রন ফসফরাস কপার। জা সর্দি, সর্দি জ্বর গা হাত পায়ের ব্যথা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কাজে ব্যবহার করে কালোজিরা বাটা। কিন্তু এই কালোজিরা বাটা তৈরি করার এটা নিয়ম আছে প্রথমে শুকনো করাইতে ১ চা চামচ কালোজিরা নিয়ে সামান্য একটু করে ঢেলে দিন এবার তিন থেকে চার টুকরো রসুন নিন এর সাথে একটা কাঁচা লঙ্কা পাটার মধ্যে এই সব কটি উপাদান ভালো করে বেটে নিন। ভাতের সঙ্গে মিশিয়ে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন খান। শরীর অটোমেটিক শক্তিশালী হবে ইনশাল্লাহ।ইমিনিউন সিস্টেম উন্নত হবে ইনশাল্লাহ ।এলার্জি রিয়াকশন কমাতে সাহায্য করে মানে যাদের অ্যালার্জি হয় তাদের সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে 



 ।এন্টি এনজাইটি -যাদের ডিপ্রেশন হয় এনজাইটি হয় জীবনে কোন কিছুতেই ভালো লাগে না সব সময় মনের মধ্যে অজানা হতাশা কাজ করে তাদের জন্য কালোজিরা একটি উত্তম ঔষধ । এন্টিহিস্টামিন উপাদান রয়েছে যে কারণে এটা আমাদের এলার্জি বিরুদ্ধে কাজ করে আমাদের শরীরকে রক্ষা করে।

আপনার লিভারকে প্রটেকশন করে আপনার কিডনিকে রক্ষা করে যাদের  মুখে প্রায় ব্রণের মত সমস্যা হয়। মুখের ত্বকের মধ্যে সাধারণ সমস্যা লেগে থাকে সেটার ভিতর থেকে হিল বা আরোগ্য করে তোলে ।মানে আপনি কালোজিরা খেয়েছেন তারপর সেটার ওষুধি উপাদান আপনার রক্তের মাধ্যমে আপনার শরীরের বিভিন্ন সমাধান করে থাকে।এই কালোজিরা যাদের ডায়াবেটিস হয় যাদের রক্তেরসুগারের মাত্র বেড়ে যায় তাদের ইন্সুরেন্স হয়ে তাদের ক্ষেত্রে কালোজিরা এগুলোর সমাধানে সাহায্য করে এবং যাদের রক্ত খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যে থাকে তাদের কোলেস্টেরলটাকে কমাতে সাহায্য করে ।কালোজিরা ব্রেনকে উন্নত করে এবং ব্রেনের সঠিক পরিচর্যার জন্য কালোজিরার কোন তুলনা হয় না ।আমার প্রতিদিন পায় অনেক রকমের কাজকর্ম করে থাকি তার সবকিছুই আমরা আমাদের ইচ্ছা মতো করে থাকিনা অনেক সময় আমাদের ব্রেন আমাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।যেমন আমাদের চোখের সামনে কোন একটা জিনিস বা ঢেলে চলে আসলে সাথে সাথে চোখ বন্ধ হয়ে যায়  হাত দিয়ে সেটাকে ধরতে যান মানে অটোমেটিক ভাবে আপনারা সব কাজ ব্রেনের অবচেতন অংশ করে থাকে আপনি যখন নিঃশ্বাস নেন সেটাও কিন্তু আপনি সচেতন ভাবে করেন না আপনার অবচেতন মন এটি করে থাকে যদি আপনি নিশ্বাস নেন এবং অন্য দিকে মনোযোগ দিতে হতো তাহলে আপনি আর অন্য কোন কাজ কখনো করতে পারতেন না কোন কাজে মনোযোগ দেওয়া যেত না কারণ একসঙ্গে অনেকগুলো কাজে মনোযোগ দেয়ার যায়না। কোন পূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করছে আবার কোন একটা দুর্ঘটনা কবলে পড়লে হয়তো আপনার হাতে দুই থেকে তিন সেকেন্ড সময় আছে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তখন ব্রেইন তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অংশ যদি সক্রিয় না থাকে তাহলে আপনাকে বিপদে পরতে হবে। ব্রেইন ফ্রন্টাল করটেক্সট বা সামনের অংশ সেই কাজটি করে থাকে কালোজিরার ভেষজ ওষুধ গুনাগুন আপনার ব্রেইন  প্রধান তিনটা অংশকেই শক্তিশালী করে তুলতেসাহায্য করে এছাড়া এলযেইমার বা স্মৃতিভ্রষ্টতা রোগ থেকে বাঁচাতে কালোজিরার সেবন করা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ।কালোজিরার মধ্যেএক ধরনের ফ্যাট থাকে যেটাকে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বলে এই উপাদানটি দামি সামুদ্রিক মাছে থাকে ।কালোজিরা আমাদের হাতের কাছে থাকে । সামুদ্রিক মাছের প্রধান চর্বি হচ্ছে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিবর্তে পলি এন্ড সেচুরেটেড ফ্যাট খেলে খারাপ কোলেস্টেরললোপা এর মাত্রা কমবে,ফলে শরীর মন একসাথে উজ্জীবিত থাকবে এবং সতেজ লাগবে, এবং ব্রেনের শক্তি করে তুলে ব্রেনের মেমোরি বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে ।



দেখুন আরো অনেক বলা যাবে কালোজিরা উপকারিতা নিয়ে ।শুধু আপনাদের একটা কথাই বলতে চাই সামান্য এই কালোজিরা খেয়ে যদি আপনি সুস্থ থাকতে পারেন তাহলে এটা না খাওয়ার কি কোন কারণ থাকতে পারে? কালোজিরার তেমন সাইড ইফেক্ট বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও নেই ।

আসুনজেনে নেই কালোজিরা কিভাবে খাবেন ।প্রথম প্রশ্ন হলো কালোজিরা কি প্রতিদিন খাওয়া যাবে এর উত্তর হল জি হা এই কালোজিরা প্রতিদিন খাওয়া যাবে ।তবে যদি আপনি কালো জিরা প্রতিদিন খান   খান তাহলে খুব অল্প পরিমানে খেতে হবে মানে এক থেকে দুই গ্রামের মত বা তিন আঙ্গুলের এক চিমটি কালোজিরা সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার খাওয়ার পূর্বে সামান্য একটু কালোজিরা চিবিয়ে খেয়ে হবে অথোবা কুসুম গরম পানিদিয়ে পান করতে পারেন ।যারা শুক্রাণু বাড়াতে চান অথবা যারা বিবাহিত দম্পতি আছে এক্ষেত্রে স্বামী এবং স্ত্রী উভয় একটি বিশেষ নিয়মে কালোজিরা সেবন করতে হবে ।অন্যদিকে আবার পুরুষের টেস্টোস্টের হরমোন বৃদ্ধি করে সহবাসকে আরো প্রাণবন্ত এবং আনন্দিত করতে সাহায্য করবে এই কালোজিরা ।সেক্ষেত্রে কিভাবে খাবেন প্রথমে বলে রাখি যাদের ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই তারা মধু যোগ করবেন না । এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ নিবেন সাথে তিনটা খেজুর তার সাথে দুই কোয়া রসুন হাফ চা চামচ কালোজিরা সাথে নিবেন দুই থেকে তিন চা চামচ মধু খেজুরের বীজ ছাড়িয়ে কুচি কুচি করে কেটে নিবেন তারপর সেগুলো একসাথে মিশিয়ে বিসমিল্লাহ বলে ধীরে ধীরে খেয়ে নিবেন এটা এএকটানা ৭দিন খাবেন তারপর আবার সাত দিন গ্যাপ দিবেন এভাবে খাবেন আর যাদের সামর্থ্য বা সুযোগ আছে তারা উপকরণগুলোর সাথে ১ চা  চামচ ঘি দিবেন এবং দেশি মুরগির দুইটা ডিম কাঁচা কুসুম দিবেন অবশ্যইঅবশ্যই দেশি মুরগির ডিম দিবেন যদি সুযোগ থাকলে।এভাবে প্রতি সপ্তাহে তিন দিন সেবন করবেন ইনশাল্লাহ আপনার সহবাস সমস্যা গুলো  অবশ্যই সমাধান হয়ে যাবে।আমাদের বলে দেওয়ার নিয়ম কালোজিরা মধু দুধ খেজুর রসুন ঘি এবং দেশি মুরগির ডিমের কুসুমের সমন্বয়ে খেতে পারেন তাহলে গ্যারান্টি সহ বলছি আপনার সসকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ তবে সবগুলো উপকরণ খাঁটি এবং অর্গানিক হতে হবে ভেজাল জিনিস খেয়ে কোন উপকার পাবেন না।


লেখক এর মন্তব্য পরিশেষে বলা যায় যে কালোজিরা অন্যরকম ঔষধি উপাদান খাদ্য ও পুষ্টিবিন ভরপুর একটি খাবার যেটা আপনি ওষুধ এবং খাদ্য উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কালোজিরা খাবার কাজে ব্যবহার করা যায়, কালোজিরা ভর্তা করে খাওয়া যায় এবং কালোজিরা গাছান্ত ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা যায় ।যেটি প্রায় সকল বাড়িতেই পাওয়া যায় এটি খুব সহজলভ্য এবং হাতের কাছেই থাকে ।আপনার ছোট খাটো টুকটুক সমস্যা ঘরোয়া ভাবে কালোজিরার মাধ্যমে  সমাধান করে নিতে পারেন সুস্থ থাকুন ভালো থাকু… 


Next Post Previous Post